Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

এক নজরে পৌরসভা

পৌরসভার সংক্ষিপ্ত বিবরণ
ঝিনাইদহ জেলার কালীগঞ্জ উপজেলা সদরে ১৯৯০ সালে ১৪ মার্চ গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হয়। যাহার আয়তন ১৫.৮৩ বর্গ কিঃ মিঃ। কালীগঞ্জ পৌরসভা শহরের মধ্যে দিয়ে ঢাকা খুলনা মহা সড়ক এবং মেহেরপুর খুলনা মহা সড়ক বিদ্যমান। বর্তমানে ইহার জনসংখ্যা প্রায় ৪৭,০০০ । ৯টি ওয়ার্ডের সম্বন্বয়ে কালীগঞ্জ পৌরসভা গঠিত। পৌরসভার নিজস্ব সম্পত্তি আছে ১ একর ৪ শতক। খুলনা মেহেরপুর মহা সড়কের পাশে কালীগঞ্জ পৌরসভা অফিস ভবন অবস্থিত।  পৌরসভাটি প্রথম শ্রেনীর পৌরসভা।  পৌরবাসির নিয়মিত ভাবে নাগরিক সেবা প্রদান করা হয়ে থাকে। নাগরিক সেবা প্রদানের জন্য নির্বাচিত পৌরপরিষদ  এবং পৌরসভার ৪৬জন কর্মকর্তা/কর্মচারী ও ৩০জন পরিচ্ছন্নতা কর্মি  নিরলস ভাবে কাজে করে যাচ্ছেন। পৌরসভার মধ্যে ৫২ কিঃমিঃ পাকা রাস্তা ১০ কিঃ মিঃ কাচা রাস্তা আছে এবং ১৪ কিঃ মিঃ ড্রেন  আছে। তাছাড়া ৫০০টি সড়ক বাতি আছে । পৌরসভা নিজস্ব ২টি গারবেজ ট্রাক। ২টি মটর সাইকেল।  ৩টি রোড রোলা আছ। বিশুদ্ধ পানি  সরবরাহের জন্য  ছয়টি উৎপাদক নলকুপ,  পৌর এলাকার শিক্ষার হার ৪৬%। পৌর এলাকার মধ্যে তিনটি কলেজ আছে। তিনটি বালিকা বিদ্যালয় আছে। ১টি সিনিয়র মাদ্রাসা আছে। ২টি দাখিল মাদ্রাসা। কওয়ামী মাদ্রাসা ২টি। এফতেদায়ী মাদ্রাসা ২টি। বে-সরকারী প্রাঃ বিদ্যালয় ৫টি। সরকারী প্রঃ বিঃ ৬টি । কিন্ডার গার্ডের ৯টি। পৌরপাঠাগার ১টি এবং বে-সরকারী পাঠাগার ৫টি । পৌর মধ্যে ২টি অডিটোরিমায় আছে একটি পৌরসভার নিজস্ব। পৌরসভার  হাট বাজার ২টি এবং বাস টার্মিনাল ১টি  , বাস ষ্ট্যান্ড ১টি। গন শৌচাগার  ৩টি। সরকারী হাস পাতাল ১টি। বে-সরকারী ক্লিনিক -০৮। ডায়াগনষ্টিক সেন্টার ০৬টি। ঈদগা ময়দান -২১টি। রিক্সা ১২০০টি ভ্যান ১৬১৭টি। দেশের বৃহত্তম চিনিকল ১টি।  সিনেমা হল ২টি হস্তচালিত নলকুপ ৩০০টি। স্বাস্থ্য সমত ল্যাট্রিন ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১০০ভাগ। রেল ষ্টেশন আছে ১টি। শ্বশান ঘাট ২টি। কবর স্থান ২টি। মন্দির ১৩টি। মসজিদ ৪৬টি। জংলীশাহ পীরের দরগা অবস্থিত।


এ পর্যন্ত মোট ৫টি নির্বাচিত পরিষদ কর্তৃক পৌরসভার কার্যক্রম পরিচালিত হইতেছে। মহাজোট সরকারের ডিজিটাল পদ্ধতি বাস্তবায়নের জন্য পৌরসভা কর্তৃক পৌরবাসির কম্পিউটারের মাধ্যমে হোল্ডিং করের সুবিধা , ট্রেড লাইন্সেস, জন্ম নিবন্ধন কার্য্যক্রম কম্পিউটারের মাধ্যমে পরিচালিত হইতেছে। পৌরবাসির সরাসরি সম্পৃক্ত করনের মাধ্যমে উন্নয়ন সহ সকল প্রকার কার্যক্রম বাস্তবায়েনর জন্য টি এল সি সি ও ডব্লিউ এল সি সি গঠনের মাধ্যমে জনগনকে সরাসরি সম্পৃক্ত করা হয়েছে। শহরের ভবিষ্যত পরিকল্পনার জন্য নিম্ন মাষ্টার প্লান কার্যক্রম চলিতেছে। আগামী ২০২১ সালের মধ্যে একটি আধূনিক শহর  গড়ে তোলার পরিকল্পনা বর্তমান পরিষদের রয়েছে।