১৯৭১ এর মুওিুযুদ্ধ কালীগঞ্জের ইতিহাস হয়ে আছে। কালীগঞ্জ থানা আত্রুমণের মধ্য দিয়ে শত্রতমুওু হয় মুক্তিযুদ্ধ। মুওিুসেনারা উত্তোলন করেন স্বাধীন বাংলাদেশের লাল সবুজ পতাকা। কালীগঞ্জে পাক-হানাদার ও তাদের সহযোগীরা চালিয়েছে নির্বিচারে হত্যা, অগ্ণিসংযোগ, লুটপাট। যার জলমত সাক্ষী হয়ে রয়েছে দুলালমুন্দিয়া খুনতলা ব্রীজের মাঝে হত্যাযজ্ঞসহ আরো বেশ কিছু নারকীয় ঘটনা। কামান্না যুদ্ধ এসবের সর্বাধিক গুরতত্ববাহী।
মুওিুযোদ্ধাদের এ উপসিহতির সংবাদ সহানীয় রাজাকারদের তৎপরতায় দ্রতত চলে যায় ঝিনাইদহ ও মাগুরার আর্মি ক্যাম্পে। হানাদারদরা ঝিনাইদহ ও মাগুরা থেকে ভারী অসএ-শসেএ সজ্জিত হয়ে রাতের অন্ধকারে পৌছে যায় মুওিুযোদ্ধাদের অবসহানের খুব কাছাকাছি। দুরে তাদের গাড়িগুলো রেখে পায়ে হেটে এগিয়ে এসে রাতের অন্ধকারে হঠাৎ করেই হানাদাররা মুওিুসেনাদের আশ্রয়সহল লক্ষ্য করে মর্টারের ভারী গোলা আছাড়ে। আকস্মিক এ আত্রুমণে পথক্লামত মুওিুসেনারা হকচকিয়ে যায়। সামলে নিয়ে শওু হাতে তুলে নেয় হাতিয়ার। প্রতিআত্রুমণ চালায়। কিমও আকস্মিক আত্রুমণে মুওিুসেনারা তাদের সামনে বেশিক্ষণ টিকতে পারেনি। ঘরের মাঝে আটকা পড়ে যায় অনেকে। পাকসেনারা তাঁদেরকে গুলি ছুঁড়ে হত্যা হরে। তারা গ্রামটিকেও তছনছ করে আগুন ধরিয়ে দেয় এবং ফণিভূষণ কুন্ডু ও রঙ্গবিবিকে গুলি করে হত্যা করে। তাদের এলোপাতাড়ি গুলিতে অনেক গ্রামবাসীও আহত হয়।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: একসেস টু ইনফরমেশন প্রোগ্রাম ও বেসিস
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS